টিপ পরে সংহতি জানালেন মার্কিন দূতাবাসের নারীরা The Daily Sylhet The Daily Sylhet প্রকাশিত: ১:৫৯ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ৬, ২০২২ কপালে টিপ পরার কারণে রাজধানীতে পুলিশ সদস্য কর্তৃক হয়রানির শিকার হন প্রভাষক লতা সমাদ্দার। এ ঘটনায় দেশজুড়ে হয় সমালোচনা। প্রতিবাদ জানান সমাজের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। প্রতিবাদে সংহতি জানিয়েছেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের নারী কর্মকর্তারাও। মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) টিপ পরে সংহতি প্রকাশ করে টু্ইটারে একটি ছবি পোস্ট করেন মার্কিন দূতাবাসের নারী কর্মকর্তারা। টিপ পরায় লাঞ্ছনার শিকার হলেন প্রভাষক টিপ পরায় লাঞ্ছনার শিকার হলেন প্রভাষক দূতাবাস জানিয়েছে, যেকোনো ধরনের হয়রানি অগ্রহণযোগ্য। যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সদস্যরা বাংলাদেশের মানুষের বৈচিত্র্যময় উদযাপনপূর্বক সব ব্যক্তির প্রতি সম্মানের আহ্বান জানিয়ে ওই শিক্ষিকা ও হয়রানির শিকার সবার সঙ্গে সংহতি জানিয়ে কপালে টিপ পরেছেন। গত শনিবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর গ্রিন রোডের বাসা থেকে কলেজে যাওয়ার পথে উত্ত্যক্তের শিকার হন লতা সমাদ্দার। তিনি অভিযোগ করেন, ‘হেঁটে কলেজের দিকে যাওয়ার সময় হুট করে পাশ থেকে মধ্যবয়সী, লম্বা দাড়িওয়ালা একজন ‘টিপ পরছোস কেন’ বলেই বাজে গালি দেন তাকে। ওই মধ্যবয়সী ব্যক্তির গায়ে পুলিশের পোশাক ছিল। টিপ পরায় শিক্ষককে গালি: দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি বিশিষ্টজনেরটিপ পরায় শিক্ষককে গালি: দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি বিশিষ্টজনের ঘটনার প্রতিবাদ জানালে এক পর্যায়ে তার পায়ের ওপর দিয়েই ওই পুলিশ সদস্য বাইক চালিয়ে চলে যান বলে অভিযোগে করেন লতা সমাদ্দার। পরবর্তী সময়ে এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। সোমবার (৪ এপ্রিল) সেই পুলিশ সদস্যকে শনাক্ত করা হয়। নাজমুল তারেক নামে সেই পুলিশ কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযোগকারিনীর সাথে বাক বিতণ্ডায় লিপ্ত হওয়ার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করায় তাকে চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। জাতীয়/আবির SHARES জাতীয় বিষয়: